কুরানের মত করে কি সুরা বানানো যায়না?
কুরানের মত করে কি সুরা বানানো যায়না?

মানুষে এরকমটা বলে থাকে, বা দাবী করে থাকে কেননা আল্লায় নিজেই এরকম একটা চ্যালেঞ্জিং আয়াত ছুড়ে দিয়েছেন সুরা ইউনুসের ৩৮ নং আয়াতে।
أَمْ يَقُولُونَ افْتَرَاهُ قُلْ فَأْتُواْ بِسُورَةٍ مِّثْلِهِ وَادْعُواْ مَنِ اسْتَطَعْتُم مِّن دُونِ اللّهِ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ
মানুষ কি বলে যে, এটি বানিয়ে এনেছ? বলে দাও, তোমরা নিয়ে এসো একটিই সূরা, আর ডেকে নাও, যাদেরকে নিতে সক্ষম হও আল্লাহ ব্যতীত, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক। [ সুরা ইউনুস ১০:৩৮ ]
তো এবার আমরা দেখবো যে কুরানের মত করে কোন সুরা কি বানানো যায়কিনা?চলুন দেখে নেওয়া যাকঃ
১. বল তোমরা (নাস্তিকরা) আল্লাফাকের কুনকুন অস্তিত্বে অস্বীকার করবে?
২. এতে কি তোমরা আল্লাফাকের কোন নিদর্শন দেখতে পাওনা?
৩. তোমরা তো দেখেছিলে চা-বিক্রেতাকে শুধু কেটলী থেকে কাপে চা ঢেলে চিনি ও দুধ দিয়ে চামুচ দিয়ে ঘোটা দিতে। কিন্তু কে তাতে এরকম একটা সুদর্শন চিত্র অঙ্কিত করলো?
৪. এরপরও তারা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
৫. নিচ্চয় তাদের (নাস্তিকদের) জন্য রয়েছে জাহান্নামের ভয়াবহ শাস্তি, এবং নিচ্চয় এতে বিশ্বাসীদের জন্য রয়েছে উপদেশ এবং জ্ঞান।
(قُلْ: هل ستنكر (الملحدون) وجود الفكان؟
ألا ترى أي علامات على الفلق؟
رأيت صانع الشاي يسكب الشاي من الغلاية إلى الكوب مع السكر والحليب بملعقة. لكن من الذي رسم هذه الصورة الجميلة؟
حتى بعد ذلك يبتعدون عنه.
بالتأكيد بالنسبة لهم (الملحدين) هناك عفة خطيرة بحق الجحيم ، وفي هذا درس للمؤمنين.
سورة الشاي ، الآية )
২. সুরা কলাগাছঃ আয়াত ৩

১. হে মুমিনগণ, কলার মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য নিদর্শন।
২. তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছি বিভিন্ন রকমের কলা যেটা শুরুতে থাকে ফুলের কলির মত, মাঝ বয়সে হয় শক্ত, পেঁকে গেলে হয়ে যায় নরম।
৩. পেঁকে নষ্ট হওয়ার আগেই ওটাকে খেয়ে নাও। আল্লাহ অতি বিচক্ষন ও পরম দয়ালু।
২. তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছি বিভিন্ন রকমের কলা যেটা শুরুতে থাকে ফুলের কলির মত, মাঝ বয়সে হয় শক্ত, পেঁকে গেলে হয়ে যায় নরম।
৩. পেঁকে নষ্ট হওয়ার আগেই ওটাকে খেয়ে নাও। আল্লাহ অতি বিচক্ষন ও পরম দয়ালু।
سورة: الموز ، الآية: ".)
جون كروز
يا أيها الذين آمنوا ، هناك لافتة لك. لقد أنشأنا لك أنواعًا مختلفة من الموز التي تبدأ في بداية برعم الزهرة ، في العصور الوسطى صلبة وناعمة عندما تنضج. أكله قبل كسر القشرة. الله كل الحكيم والرحيم)
৩. সুরা স্বর্গ:

ঢাকায় অবতীর্ণ!
ঢাকায় অবতীর্ণ!
আয়াত সংখ্যা:৭।
.
১.হে শামস! আপনি কি বিভিন্ন ধর্মের স্বর্গ/জান্নাতের বর্ণনা নিয়ে চিন্তিত?
.
২. অথচ আপনি স্বর্গেই জন্মেছেন,স্বর্গেই আছেন! পৃথিবী জীবের জন্য স্বর্গই,কেননা প্রাণের জন্য এমন উপযোগী,উপভোগ্য,স্বয়ংসম্পূর্ণ স্থান পৃথিবী ভিন্ন কোথাও নেই।
.
৩. বস্তুত বোকারাই মৃত্যুর পরে কাল্পনিক স্বর্গের আশা করে।
.
৪. মৃত্যুর পর তাদের অনুভূতিই থাকবে না! যদি থাকতো তবে তারাই হতো সবচেয়ে হতাশাগ্রস্ত,অলীক স্বর্গের লোভে বাস্তব পৃথিবীর স্বর্গসুখ হেলায় নষ্ট করার জন্য।
.
৫. তাদেরকে যখন বলা হয়,স্বর্গের লোভে হানাহানি,মানুষ হত্যা করো না তখন তারা বলে আমরা তো কেবল স্রষ্টার সন্তুষ্টির জন্যই তার কথামতো এমন করছি!
.
৬.তাদেরকে জিজ্ঞাসা করুন,তারা কি স্রষ্টাকে দেখেছে কিংবা স্রষ্টাকে এমন কিছু বলতে শুনেছে? নাকি তাদের পূর্বপুরুষদের কেউ মৃত্যুর পর জীবিত হয়ে তাদেরকে স্বর্গের কথা বর্ণনা করেছে?
.
৭.এবং তাদের বলে দিন,যদি স্রষ্টা থাকতো তবে তার বাণী মানুষ দিয়ে না বলিয়ে তিনি অদৃশ্য থেকে সবাইকে বলে দিতে পারতেন,কিংবা তিনি লিখে দিতে পারতেন শূন্যে! আর মানুষের কল্পনারও বাইরে (এতটা) বৃহৎ বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের স্রষ্টা থাকলেও তিনি অতি ক্ষুদ্র মানুষের কর্ম নিয়ে চিন্তা করতেন না,কর্মফলে স্বর্গ দেওয়া তো দূরের কথা!
(1. يا شمس! هل أنت قلق من وصف الجنة / الجنة للأديان المختلفة؟
دردشة العامة
II. لكنك ولدت في الجنة ، في الجنة! الأرض جنة للحياة ، لأنه لا يوجد مكان مثل المكان المفيد والممتع والاكتفاء الذاتي للروح.
دردشة العامة
3. في الواقع ، يأمل بوكاراي في إقامة جنة خيالية بعد الموت.
دردشة العامة
4. لن يكون لديهم مشاعر بعد الموت! إذا كان الأمر كذلك ، فسيكونون الخاسرين الأكثر إحباطًا والجنون في عالم السماء.
5. عندما يقال لهم ، الجشع في السماء ، لا تقتل الناس ، كما يقولون
من أجل إرضاء الخالق ، أقوم به حسب كلمته!
دردشة العامة
5. اسألهم إذا رأوا الخالق أو سمعوا أن الخالق يقول شيئًا كهذا؟ أو هل وصفهم أسلافهم بأنهم يعيشون بعد الموت؟
دردشة العامة
5. وأخبرهم أنه إذا كان هناك خالق فحينئذٍ له
دون أن يقول الرجل ، يمكن أن يخبر الجميع من غير المرئي ، أو أنه يمكن أن يكتب في الصفر! وإلى جانب خيال البشر (كثيرًا) ، على الرغم من أنه كان خالق الكون ، لم يفكر في تصرفات أصغر البشر ؛
মুহাম্মদকে নিয়ে আমার আরো একটি সুরা লেখা র কাজ চলমান আছে ,যেটার নাম সুরা মুহাম্মদ( pro) নামে ।
তো উপরোক্ত সুরা তিনটি ছাড়াও কুরানের সুরা বাকারার ১ম আয়াতের মত করেই আরো একটি আয়াত বানিয়ে দেখা যাকঃ
সুরা বাকারার ১ম আয়াতে আছে আলিফ লাম মিম ( الم )।যার কোন অর্থ নেই , যার কোন মাত্রা নেই,যার দ্বারা কোন শব্দ তোইরি হয়নি।
আমরা এবার সেরকমই একটা আয়াত বানিয়ে দেখাবোঃ
হ য ঙ , এটাও কুরানের সুরা বাকার মত একটি আয়াত হয়ে গেল।
যার কোন অর্থ নেই , অথবা আমি ছাড়া কেউই বলতে পারবেনা এটার পিছনে কি গোপন কোড লুকিয়ে রেখেছি , হা হা ।
মানে এখানেও আল্লার চ্যালেঞ্জ ভুল বা মিথ্যা প্রমানিত হলো, হা হা ।
সুরা বাকারার ১ম আয়াতে আছে আলিফ লাম মিম ( الم )।যার কোন অর্থ নেই , যার কোন মাত্রা নেই,যার দ্বারা কোন শব্দ তোইরি হয়নি।
আমরা এবার সেরকমই একটা আয়াত বানিয়ে দেখাবোঃ
হ য ঙ , এটাও কুরানের সুরা বাকার মত একটি আয়াত হয়ে গেল।
যার কোন অর্থ নেই , অথবা আমি ছাড়া কেউই বলতে পারবেনা এটার পিছনে কি গোপন কোড লুকিয়ে রেখেছি , হা হা ।
মানে এখানেও আল্লার চ্যালেঞ্জ ভুল বা মিথ্যা প্রমানিত হলো, হা হা ।
No comments