Header Ads

Header ADS

গনিমতের মাল - ধর্ষণের সংস্কৃতি ইসলাম


 গনিমতের মাল - ধর্ষণের সংস্কৃতি ইসলাম


Image result for গনিমতের মাল

কোরানের ৮/৪১ আয়াতে বলা আছে,
"আর তোমরা জেনে রাখো যে, তোমরা যে গনিমতের মাল লাভ করেছো, তার এক পঞ্চমাংশ আল্লাহ, তার রসূল এবং আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতিম মিসকিন ও পথিক মুসাফিরদের জন্য নির্দিষ্ট।”

এ থেকে সুষ্পষ্ট যে মুহম্মদ এবং তার লুটেরা বাহিনী, অমুসলিম অর্থাৎ তার বিরোধীদেরকে আক্রমন করে তাদের ধন-সম্পদ লুঠ করে আনতো। শুধু তাই নয়, এই লুঠপাট করে আনা সম্পদে মুহম্মদের কমিশন ছিলো ২০%। লুঠপাটের এই মাল থেকে মুহম্মদ, তার আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতিম মিসকিন ও পথিক মুসাফিরদেরকে কিছু কিছু দান-খয়রাত করতো। এটাই ছিলো মুহম্মদের দয়া। তাই মুহম্মদ, মুসলমানদের কাছে দয়াল নবী। কিন্তু এই সম্পদগুলো যে তার উপার্জন করা নয়, পুরোটাই ডাকাতি করে আনা, সেটা কোনো মুসলমান জানে না বা জানলেও তাদের পক্ষে এখন এটা বিশ্বাস করা খুবই কঠিন। মুসলমানদেরকে এ বিষয়ে বললেই তারা সঙ্গে সঙ্গে বলবে, অসম্ভব, নবী এই ধরণের কাজ করতে পারে না। কিন্ত, বিলিভ ইট অর নট, ইহাই সত্যি। তবে আমার পাঠকদের কাছে অনুরোধ, দয়া করে কেউ এই কথা কোনো মুসলমানকে বলতে যাবেন না; কেননা, তাহলে নবীর নামে কটূক্তির অভিযোগ এনে আপনার ঘাড়ে চাপাতির কোপ বসিয়ে দেবে বা আপনার পাড়া, গ্রাম জ্বালিয়ে দেবে।

যা হোক, লুঠপাটের শুরুতেই লুঠপাটের সকল মাল মুহম্মদ একাই খাওয়ার চেষ্টা করে এবং সেই অনুযায়ী একটি আয়াতও ডাউনলোড করে।
কোরানের ৮/১ নং এর সেই আয়াতে বলা আছে,
"এই গনিমতের মাল তো আল্লা এবং তার রসূলের।

অর্থাৎ, এখানে মুহম্মদের মনোভাব, গনিমতের সকল মাল- আল্লা এবং তার নিজের, সেই গনিমতের মালের ভাগ যে মুহম্মদ তার অনুসারীদের দিচ্ছে, সেটা মুহম্মদের দয়া। কিন্তু কিছু পরেই মুহম্মদ বুঝতে পারে, গনিমতের মালের ভাগ না দিলে মুসলমানরা আর যুদ্ধে যাবে না, ধন-সম্পদও লুঠ করে আনবে না। তাই পরবর্তী আয়াত নামিয়ে নিজের ভাগে ২০% রেখে বাকিগুলো জিহাদীদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়ার নিয়ম করে। মুসলমানদের কাছে গনিমতের মাল যে কত লোভনীয় ব্যাপার ছিলো, সেটা বুঝতে পারবেন, নিচের এই দুটি হাদিস দেখলে-
"একবার একজন লোক মুহম্মদের কাছে এসে বললো যে, সে জিহাদে যোগ দিয়ে লুটের মালের ভাগ পেতে ইচ্ছুক। মুহম্মদ তাকে জিজ্ঞেস করলো, তুমি কি আল্লাহ ও তার রাসূলে বিশ্বাস করো ? লোকটি জবাব দিলো, না । মুহম্মদ তখন তাকে বললো, আগে ভুল রাস্তা ঠিক করো।” (মুসলিম শরীফ, ৪৪৭২)
তার মানে আগে মুসলমান হও তারপর জিহাদে গিয়ে সম্পদ লুট করো আর লুটের মালের ভাগ নাও।
"ইসলাম প্রবর্তনের আগে লুঠের মাল ভোগ করা বৈধ ছিলো না, কিন্তু আল্লা আমাদের দুর্দশা ও দুর্বলতা দেখে লুটের মাল ভোগ করা বৈধ করেছেন।”- (মুসলিম শরীফ, ৪২৩৭)

এ থেকে এটা স্পষ্ট যে, ইসলামের আবির্ভাবের আগে আরবের লোকেরা মুসলমানদের মতো এতটা বর্বর ছিলো না।
"তোমরা যে গনিমতের মাল লাভ করেছো, তার এক পঞ্চমাংশ আল্লাহ, তার রসূল এবং আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতিম মিসকিন ও পথিক মুসাফিরদের জন্য নির্দিষ্ট।”৮/৪১

এই আয়াতে আরো একটা লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে, লুঠপাট বা গনিমতের মাল নিয়ে না হয় মুহম্মদ এবং তার ডাকাত বাহিনী, মুসলমানরা যাদেরকে আদর করে বলে সাহাবী, তারা না হয় তাদের ভোগে লাগাতো এবং দারিদ্র দূর করতো। কিন্তু আল্লা গনিমতের মালের ভাগ নিয়ে করতো ? এই গনিমতের মালের মধ্যে নারীও থাকতো, যেটা এই লেখায় একটু পরেই প্রমান হবে, সেই নারীদের ভাগ নিয়ে আল্লা কি তাহলে তাদেরকে ধর্ষণ করতো ?

যা হোক, কোরানের ৮/৬৯ নং আয়াতে বলা আছে,
"অতএব তোমরা যা কিছু ধন মাল লাভ করেছো, তা খাও, তা হালাল এবং তা পবিত্র।”

এই আয়াত দেখলে মনে হতে পারে, কোরানে শুধু বস্তু সামগ্রী, অর্থাৎ টাকা পয়সা দিয়ে বর্তমানে আধুনিক সভ্য সমাজে যা কিনতে পাওয়া যায় অর্থাৎ চাল, ডাল, রুটি, তরকারী, মাংস এসব খাওয়ার কথা বলা হয়েছে। এসব তো খেতে বা ভোগ করতে বলা হয়েছেই, তার সাথে আর কি উপভোগ করতে বলা হয়েছে, সেটা দেখুন কোরানের ৪/২৪ নং আয়াতে,
"সে সব মহিলাও তোমাদের প্রতি হারাম যারা কারো বিবাহাধীন রয়েছে, অবশ্য সে সব স্ত্রী লোক এর বাইরে, যারা যুদ্ধে তোমাদের হস্তগত হবে।

এই আয়াতে আল্লা বলছে, যে সব মহিলা কারো স্ত্রী, তাদের উপর তোমরা ঝাঁপিয়ে পড়ো না। ইসলামের আবির্ভাবের বহু আগে থেকেই লুটেরা এবং ডাকাতরা ছাড়া সাধারণ লোকজন এই রীতি মেনে চলতো যে, অন্যের স্ত্রীর দিকে হাত বাড়ানো দূরে থাক, তাদের প্রতি নজর দেওয়াও অনুচিত।  অথচ, তথাকথিত আধুনিক ধর্মের দাবীদার, ইসলাম এসে মুসলমানদের এই আদেশ দিলো যে যুদ্ধে তোমরা যে ধন-সম্পদ লাভ নয় লুট করেছো, তা হালাল, সুতরাং তা ভোগ করো !

৪/২৪ আয়াতের পরের কথা, "অবশ্য সে সব স্ত্রী লোক এর বাইরে, যারা যুদ্ধে তোমাদের হস্তগত হবে।‍" এর মানে হলো, পরের স্ত্রীর উপর চড়ে বসবে না, সেটা ঠিক আছে, কিন্তু সেই মহিলাকে হতে হবে মুসলমান। অমুসলিম নারী, সে বিবাহিত হোক বা কুমারী, সেটা এই নিয়মের আওতায় নয়। যুদ্ধে তাদেরকে ধরে আনবে এবং ইচ্ছামতো ধর্ষণ করবে। এই হলো শান্তির ধর্ম ইসলাম ! পৃথিবীর কোনো ডাকাত সর্দারও বোধহয়, এই ভাবে তার অনুসারীদেরকে নির্বিচারে নারী ধর্ষণের অনুমতি দেয় নি। অবশ্য, ১৯৭১ সালের যুদ্ধে পাকিস্তানের নিয়াজি-ভুট্টোরা, মুসলমানদেরকে, হিন্দু মেয়েদেরকে পাইকারি দরে ধর্ষণের আদেশ বা অনুমতি দিয়েছিলো। কারণ, এরা তো কেউ মানুষ ছিলো না, ছিলো মুহম্মদের অনুসারী আর মুহম্মদের মতোই মুসলমান।

আবার দেখুন, যুদ্ধে ধরে আনা মেয়েদেরকে ধর্ষণ করলে মুসলমানদের জন্য কোনো তিরস্কার বা ভর্ৎসনা নেই। এই কথা কোরানের শুধু ২৩/৫-৬ আয়াতেই বলা নেই, হুবহু বলা আছে ৭০/২৯-৩০ আয়াতেও
"যারা নিজেদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে, নিজেদের স্ত্রী কিংবা স্বীয় মালিকানাধীন স্ত্রীলোক ছাড়া অন্যদের হতে সংরক্ষিতা না রাখায় তাদের প্রতি কোনো তিরস্কার বা ভর্ৎসনা নাই।‍"
এই আয়াতেরই বিকৃত ব্যাখ্যা করে মোল্লারা সারাবছর ওয়াজ করে
বেড়ায়, "কোরানে সেই ১৪০০ বছর আগে বলা হয়েছে, তোমাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করো। আর এখন এসে চিকিৎসা বিজ্ঞানী বলছে যে, বাছবিচারহীন যৌনসঙ্গম ই হলো এইডস রোগের মূল কারণ। এখন চিন্তা করে দেখুন, মানবতার মুক্তিদাতা হযরত মুহম্মদ কত বড় বিজ্ঞানী ছিলেন এবং কোরান কত বিজ্ঞানময় গ্রন্থ ? " আর এসব কথা শুনে সামনে বসে থাকা মূর্খ মুসলমানের দল, যারা কোনোদিন বাংলা কোরান ধরেও দেখে নি, তারা চিৎকার দেয়, 'সুভান্নাল্লাহ, নারায়ে তকবির, আল্লাহু আকবার। ইসলাম জিন্দাবাদ।‌' ইত্যাদি ইত্যাদি।

এবার দেখুন, যুদ্ধে ধরে আনা অমুসলিম মেয়েদেরকে কিভাবে ধর্ষণ করতে হবে, সে সম্পর্কে হাদিসের বয়ান। টোটাল গল্পটা বলতে বলতেই দেবো হাদিসের রেফারেন্স।
ভোর বেলায় অতর্কিতে কোনো জাতি গোষ্ঠীর উপর মুহম্মদ এবং তার লুটেরা বাহিনী হানা দিয়ে যাদেরকে পরাজিত করতে পারতো, তাদের সকল মহিলা এবং শিশুদেরকে দাস হিসেবে বন্দী করতো এবং সক্ষম পুরুষরা ইসলামকে স্বীকার না করলে তাদেরকে পাইকারী দরে হত্যা করতো। কোনো জনপদ আক্রমন করে জয়ী হতে পারলে ৩ দিন সেখানে মুহম্মদ এবং তার ডাকাতবাহিনী অবস্থান করে খুন ধর্ষণের মাধ্যমে বিজয় উৎসব পালন করতো। এসব তথ্যে সন্দেহ থাকলে দেখে নিন, নিচের দুটি হাদিস-
"নবীজী যখন কোনো জনপদ আক্রমন করতো, তখন ভোর বেলায় করতো।" (মুসলিম শরীফ-৭৪৫),
"নবীজী যখন কোনো সম্পদ্রায়কে দখল করতেন, তিনি তাদের শহরে তিন দিন কাটাতেন।‍" - (বুখারি, ৪/৫২/৩০০)

এই সময় জিহাদীদের মধ্যে লুঠপাটের মালগুলো বন্টন করা হতো। জিহাদীরা তাদের ভাগে পাওয়া বন্দী শিশু, যারা ধর্ষনের উপযোগী নয়, তাদেরকে যতদ্রুত সম্ভব বাজারে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দিতো। আর যে সব মেয়ে ধর্ষণের উপযোগী, তাদেরকে দিনের পর দিন ধর্ষণ করতো এবং তারপর ভোগ আকাঙ্ক্ষা মিটলে ধীরে সুস্থে সুবিধামতো সময়ে তাদেরকে নিয়ে গিয়ে বাজারে বিক্রি করতো। এই ধর্ষণের ফলে মেয়েরা যদি গর্ভবতী হয়ে পড়তো, তাহলে দাসের বাজারে তাদের দাম কমে যেতো। তাই জিহাদীরা এ ব্যাপারে ছিলো খুব সতর্ক। কারণ, তারা যেমন ধর্ষণ করতেও চাইতো; তেমনি বাজারে ভালো দামও পেতে চাইতো। কিন্তু ধর্ষণের ফলে অন্তঃসত্ত্বা তো হওয়ার সম্ভাবনা থাকেই; কারণ, তখন তো আর কনডম ছিলো না। তাই জিহাদীরা বের করে এক বিশেষ পদ্ধতি। ধর্ষণ করতে করতে চুড়ান্ত মূহুর্তে বীর্যপাতের আগেই তারা লিঙ্গকে যোনী থেকে বাইরে বের করে এনে, যোনী গহ্বরের বাইরে বীর্যপাত করতো। ইসলামে এই পদ্ধতিকে বলে আযল। যারা থ্রিএক্স রেটেড পর্ণ ছবি দেখেছেন বা দেখেন, আশা করি তারা বিষয়টি ভালো বুঝতে পেরেছেন। কারণ, পর্ণ সিনেমাগুলোতে এই সিনটি ভীষণ জনপ্রিয় এবং গল্প যা ই থাক, এই আযল পদ্ধতির মাধ্যমেই পর্ণ সিন গুলো শেষ হয়। মুহম্মদ, এ ব্যাপারে কিছু বলার আগেই জিহাদীরা এই আযল পদ্ধতির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছিলো। তারপরও মনের সন্দেহ কাটাতে এক জিহাদী যায় মুহম্মদের কাছে। সে গিয়ে মুহম্মদকে কী জিজ্ঞেস করে এবং মুহম্মদ তাকে কী উত্তর দেয়, সেটা দেখুন বুখারী শরীফের ৯/৯৩/৫০৬ নং হাদিসে,

"আমি বানু আল মুস্তালিক গোষ্ঠী আক্রমনের সময় মুসলিম সৈন্যদলে ছিলাম। আমাদের দখলে বেশ কিছু যুদ্ধ বন্দিনী আসে এবং তাদের সাথে সঙ্গম করতে আমরা খুবই পছন্দ করতাম। সঙ্গমকালে আমরা আযল করতাম, কিন্তু এ বিষয়ে আল্লার নবীর উপদেশ নেওয়া স্থির করি। রসূল বলেন, 'আযল করার কোনো প্রয়োজন নেই। কোনো নারী গর্ভবতী হবে কি না, তা কেবল আল্লারই হাতে।

ধর্ষন তো আছেই, তার সাথে হাদিসের শেষ লাইনটি খেয়াল করুন, মুহম্মদ বলছে, "আযল করার কোনো প্রয়োজন নেই। কোনো নারী গর্ভবতী হবে কি না, তা কেবল আল্লারই হাতে।‍" মুসলমানদের কাছে বিজ্ঞানীর বিজ্ঞানী মহাবিজ্ঞানী, মুহম্মদ জানতো না যে, যোনী গর্ভে বীর্য নিক্ষেপ মহিলাদের গর্ভবতী হওয়ার একটা প্রধান কারণ। সেকারণে আল্লা না চাইলেও যে কোনো প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়ে সঠিক সময়ে যৌনসঙ্গমের ফলে গর্ভবতী হয়ে পড়তে পারে। কালমা পড়ে তার বিয়ে না  হোক বা না হোক।
আযলের ব্যাপারে মুহম্মদের এই অনিচ্ছা সত্ত্বেও, জিহাদীরা আযল পদ্ধতির চর্চা করেই যাচ্ছিলো; কারণ, তাদের কাছে বাজারে ঐ সব মেয়েদেরকে বিক্রি করে টাকা কামানো ছিলো প্রধান বিষয়। তাই তাদেরকে প্রেগন্যান্ট করে তাদের বাজার মূল্য তারা হারাতে রাজী ছিলো না। আমার এই কথায় সন্দেহ থাকলে দেখে নিন, নিচের হাদিসগুলো...

জাবির হতে বর্ণিত, "আল্লার রাসূলের জীবদ্দশায় আমরা আযল চর্চা করতাম।" - বুখারি, ৭/৬২/১৩৫
"তারা আযল পন্থাটি প্রবল পছন্দ করতো।‍" -বুখারি, ৫/৫৯/৪৫৯
"কুরআন নাযিল চলাকালীন আমরা আযল চর্চা করতাম।‍" - বুখারি, ৭/৬২/১৩৬

অমুসলিমদের উপর মুসলমানদের চাপিয়ে দেওয়া ঐসব অনৈতিক যুদ্ধে, এইভাবে মেয়েদের দাস হিসেবে বন্দী করা থেকে শুরু করে ধর্ষণ শেষে বাজারে বিক্রি করা পর্যন্ত, কোরান-হাদিসে রয়েছে, ইসলামের এক ‍"সমৃদ্ধ ধর্ষণ সংস্কৃতি‍"। কিন্তু এসব নিয়ে কোনো মুসলমানের মাথা ব্যথা নেই। কারণ,  ১৯৭১ সালে পূর্ববঙ্গে করেছে, ২০১৫ তে আইএস যেমন সুযোগ পেয়ে ইরাক সিরিয়ায় মেয়েদের উপর করেছে, তেমনি সকল মুসলমানও যখনই সুযোগ পাবে, তখনই অমুসলিম মেয়েদেরকে ধর্ষণ করবে। তাই ধর্ষণের সংস্কৃতি নিয়ে মুসলমানদের কোনো লাজ-লজ্জা বা মাথাব্যথা নেই।

তাই মুসলমান, এক একজন শুধু খুনী-সন্ত্রাসী ই নয়; ধর্ষণের সংস্কৃতি, ইসলামকে ধারণ করে । আর বেহেশত নামক পতিতালয়ে যাওয়ার লোভে ইসলামকে আঁকড়ে ধরে আছে বলে প্রত্যেকে এক একটা লম্পট।
------------
                      ধর্ষনঃ

সৌদি আরব সহ শরিয়া আইন ভিত্তিক দেশে ধর্ষন হয় না। কারন সোজা ধর্ষন মানে মেয়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তার সাথে জোর পূর্বক যৌনতা করা। শরিয়া ভিত্তিক দেশে মেয়েরা স্বাধীন নয়, তাদের কোন ইচ্ছা নেই তাই "ইচ্ছার বিরুদ্ধে" এই শব্দটাও নাই। শরিয়া আইনে প্রায় প্রতিটি বয়স্ক পুরুষের অনেক বিভিন্ন বয়সের স্ত্রী এবং তাদের সাতে মিসকিন দেশ ( বাংলাদেশ, আফগানিস্থান,...) থেকে আসা দাসী (মানে ক্রীতদাসী) থাকে। এই সব দাসী কোরান অনুযায়ী, কর্তার ডান হাতের ব্যাপার মানে এদের সাথে বিয়ে ছাড়াই যৌনতা ১০০% যায়েয। এছাড়া রয়েছে দুম্বা বকরি এবং ছাগল।
https://imranshakh.blogspot.com/2019/10/blog-post_46.html  )

এত কিছু হাতের নাগালে থাকলে খামাখা খামচি লাথি খেয়ে কে ধর্ষন করতে যায়?
তারপরও সুন্দরমত ধর্ষন করার সিস্টেম আল্লাপাক ঈমানদারদের জন্য রেখেছেন। সেটা হলো চারজন সাক্ষী না রেখে ধর্ষন। চারজন সাক্ষী না থাকলে ...তখন বেচারা ধর্ষিতাই পরবে মাইনকা চিপায়। পাথর মেরে পরকালে পাঠাতে হবে স্বয়ং ধর্ষিতাকেই।
এছাড়া জ্বিহাদে গেলে ... যুদ্ধবন্দিনী ধর্ষন হলো আল্লাপাকের নেয়ামত।
ধর্ম প্রচারও একপ্রকার জ্বিহাদ তাই মুমিনবান্দারা এখনও ধর্ম প্রচারের সময় ধর্ষনকে অপরাধ মনে করে না। সবই আল্লাপাকের ইচ্ছা ....।



No comments

Powered by Blogger.