Header Ads

Header ADS

ইসলামে পশুর সাথে যৌনকর্মের দলিল


ইসলামে পশুর সাথে যৌনতা ও মৃতদেহের সাথে যৌনতা হালাল।

আস্তিক এবং নাস্তিকদের মাঝে বিতর্কে গেলেই আস্তিকেরা যখন পিঠ দেয়ালে আটকে পড়ে তখনি তারা শুরু করে ব্যক্তিগত আক্রমন দিয়ে । প্রথমেই শুরু করে নাস্তিকদের কোন জীবন বিধান নেই ।
কাকে কাকে বিয়ে করা জাবে , কার কার সাথে যৌনকর্ম করা জাবে আর কার কার সাথে যাবেনা সেটার কোণ বিধি নিষেধ কিংবা নীতিমালা নেই। তাই তারা চাইলে যে কারো সাথেই যৌনকর্ম করতে পারে ।তাতে হোক সে সম্পর্কে মা কিংবা ছেলে , পিতা কিংবা মেয়ে ,ভাই কিংবা বোন। কিন্তু আমাদের ইসলামে এরকম কিছু নেই । আমাদের কিতাব কিংবা বিধান আছে । যেখানে আমাদের নির্ধারন করে দেওয়া হয়েছে আমরা কার কার সাথে যৌনকর্ম করতে পারবো।

অথচ তারা ( আস্তিকেরা) এটুকু  কখনোই বুঝার চেষ্টা করেনা যে,আস্তিক কিংবা নাস্তিক সেটা যারযার একান্তই ব্যক্তিগত বিশ্বাস মাত্র । এটা আমাদের কোন সার্বজনীন পরিচয় নয়।
জন্মের সময় কোন ব্যক্তিই কোন নিদৃষ্ট ধর্মের সিলমোহর বা ঠাপ্পা গায়ে জড়িয়ে জন্ম নেয়না ।
এই ধর্মীয় বিশ্বাসটা আমাদের অজান্তেই আমাদের ভেতরে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় বলে আমরা সেটা থেকে সহজে বেরোতে পারিনা । বেরোনর সুযোগ থাকলেও আমরা বেরোতে পারবোনা ভেবে কখনো চেষ্টা করিনা । ঠিক যেমন একটা হাতিকে তার মালিকে ছোট্ট সময়ে মোটা একটা শিকল দিয়ে বেধে রাখতে রাখতে সে বাধা পড়ার অভ্যাসে পরিনত হয়ে যায় , অথচ বড় হবার পরে সে নিমিষেই সেই শিকল ছিড়ে বেরিয়ে যেতে পারলেও সে কখনোই সেই চেষ্টা করেনা । কেননা ছোটবেলা থেকেই সে বাধা পড়তে পড়তে ওভাবেই  অভ্যস্ত হয়ে যায় ।
যাহোক,আমরা সবাই ই এই বিশ্বভ্রমান্ডে একটা জীব বা মানুষ হিসাবেই আগে জন্ম নিই।
মাঝখানে নানান ধর্মের সিলমোহর গায়ে লাগিয়ে থাকি । কেউ বা সেভাবেই কাটিয়ে দেয় , কেউ বা আবার এসব থেকে বেরিয়ে যায় ।

যাহোক, আস্তিকেরা সেই কথাটা ভুলে যায় যে আমরা এখানে সবাই  ই মানুষ ।
আমরা সামাজিক জীব। সমাজবদ্ধ হয়েই আমরা  করি এখানে। এবং নানান সমাজের সমস্টি নিয়েই আমরা একটা দেশ গঠন করে বাস করি ।
সুতরাং এখানে মানুষ হিসাবে আমাদের সবারই আমাদের সমাজের এবং রাষ্ট্রের কাছে দায়বদ্ধতা আছে । আমরা মানুষ হয়ে এমন কিছু কেউ ই করতে যাইনা যেটা আমাদের সমাজ এবং রাস্ট্রীয় নীতির বাইরে চলে যায়। অথচ ধর্ম বিশ্বাসী আস্তিক মুমিনেরা কিভাবে যে ওসব  হীন চিন্তাভাবনা করতে পারে সেটা আমার বোধগম্য নয়।
তো তারা সবসময়ই বলে থাকে নাস্তিকেরা অবাধ যৌনাচার , যারতার সাথে সেক্স করা , সমকামীতা এবং পশুকামীতা করার জন্যই ইসলাম থেকে দূরে সরে যায় বা ইসলামের বিরোধীতা করে ।
কেননা এসব ইসলামে জায়েজ নেই । ইসলামে অবাধ যৌনাচারের কোন সুযোগ নেই।
আর নাস্তিকেরা তো চাইলেই যেকোন মেয়ের সাথে লিভটুগেদার করতে পারে ।
কতবড় হাস্যকর একটা কথা তারা নির্দিধায় বলে যায় তা আমি বুঝিনা ।
ওদের মাথায় কোণ কমনসেন্স আছে কিনা কে জানে ।
কেননাঃ

   লিভটুগেদারঃ বিয়ের মাধ্যমে একটি দম্পতির বসবাস কিংবা যৌনজীবন কাটানো আর লিভ টুগেদারের মাধ্যমে একটা দম্পতির বসবাস কিংবা যৌনজীবন কাটানোর মধ্যে সমস্যা বা পার্থক্য কোথায়?
কোনটা বেশি ইফেক্টিভ?
কোনটা বেশি সম্মানের?
ইসলামের পদ্ধতিতে বিয়ে নামক প্রসেসের মাধ্যমে দেনমোহর নামক টাকার বিনিময়ে তার দেহ কে কিনে নিয়ে নিজের প্রতি বাধ্য করা ,যে চাহিবা মাত্র ই আমার সাথে বিছানায় শুতে রাজি থাকিবে, আমি তোমাকে যখনি সুদতে চাইবো তখনি কাপড় খুলে দিয়ে বিছানায় না শুয়ে পড়লে রুমতের ফেরেস্তারা তোমাকে সারারাত ধরে লানত দিবে।
অথবা কোণ নারী স্বামীর অবাধ্য হলে তাকে প্রহার করতে পারবে, কেননা সে নারীকে দেনমোহরের বিনিময়ে কিনে নিয়েছে ।

আবার যখনি স্বামী চাহিবে তখনি নারীকে তালাক দিতে পারলেও কোণ নারী কোন পুরুষকে বা তার স্বামীকে তালাক দিতে পারবেনা।
আবার কোন স্বামী কোন স্ত্রীকে তালাক দিয়ে পুনরায় আবার তাকে গ্রহন করতে চাইলে স্বামীকে কোন ঝামেলা পোহাতে হবেনা, বরং সেই নারীকেই হিল্লা বিয়ের মাধ্যেম অন্য পুরুষের সাথে মিনিমাম এক রাত্রি সহবাসের পরে পুনরায় আবার বিয়ের মাধ্যমে সেই আগের স্বামির কাছে আসতে পারবে , অথচ সেই নারীকে তালাকের কোন সুযোগ দেওয়া হয়নি।তালাক শুধুমাত্র সেই স্বামীই স্ত্রীকে দিতে পারবে।
এসবের চেয়ে কি লিভ টুগেদার ভালো নয়??
আগে থেকে একজন আরেকজনকে চিনে জানে, বুঝতে পারে।
কে কেমন সেটা আগে থেকেই একজন আরেকজনের সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পারে।
সারাজীবন দুজনে একসাথে পাড়ি দিতে পারবেকিনা সেটা আগে থেকেই দুজন দুজনের সম্পরকে বুঝে একসাথে পথ চলার জন্য তৈরি হতে পারে ।
অথচ বিয়ে নামক প্রথার মাধ্যমে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ছেলে মেয়ে কেউ কাউকেই চিনেনা ,জানেনা ।একজনের মতের সাথে আরেকজনের মতের মিলছেনা।ফলে পরিবারে নেমে আসে কলহ, বিবাহ বিচ্ছেদ।
শুরু হয় একজনের থেকে শূন্যস্থান নিয়ে অন্য কারো থেকে সেই শুন্যস্থান পুরন করার চেষ্টা বা যাকে বলে পরকীয়া ।

তাছাড়া সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আপনাদের নবী মুহাম্মদেই তো আয়েশার সাথে লিভ টুগেদার করেছে ।কেননা আয়েশার সাথে মুহাম্মদের সামাজিক ভাবে কোন বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয়নি।
মুহাম্মদে আয়েশাকে বিয়ের জন্য বলেছিল আল্লায় নাকি নিজেই তাদের দুজনের বিয়ে দিয়ে দিয়েছিল প্রথম আসমানে বসে, যেটার কোন সাক্ষ্য প্রমান ছিলনা।শুধুমাত্র মুহাম্মদের মুখের কথা ছাড়া।
তাই তাদের দুজনের আর বিয়ে দেওয়া হয়নি।
তাহলে কেউ যদি লিভটূগেদার করে বলে যে, উপর থেকে একজন তাদের বিয়ে করিয়ে রেখেছে আগেই মুহাম্মদের মত ,তাহলে তাদের ভুল বা দোষটা কিভাবে দিবেন??

➤  .ফ্রিসেক্সঃ আচ্ছা ইসলামের চাইতে সহজলভ্য ফ্রিসেক্সের ব্যবস্থা কি আর কোন যায়গায় কোন কিছুর মধ্যে পাওয়া জাবে???
একটা পুরুষে ৪ জন নারীকে বিয়ে করতে পারবে ।
সাথে আনলিমিটেড যৌন দাসী রাখতে পারবে।যেখানে আবার আল্লায় দাসীসের সাথেও সেক্সের ব্যবস্থা রেখে দিয়েছে।
তো ইসলামের মতে বিয়ে করা কি খুব কঠিন কিছু??
কোণ মেয়েকে পছন্দ হলে এবং তার পরিবার রাজী হলেই তিনবার কবুল কওয়ার পরেই সেই নারীর আবা সেই মেয়েটির সাথে যৌনকর্ম শুরু করা যায়।
অথচ সাধারন একটা মেয়েকে যদি কেউ বলে আপনাকে আমার ভালো লাগে ,চলেন সেক্স বা সোদাসুদি করি,তাহলেই কি একটা মেয়ে বিছানাতে চলে আসবে??
এদের চিন্তাভাবনা আসলে এমন যে, বিয়ের মাধ্যমে খুব সহজেই ৩বার কবুল কইলেই মেয়েরা বিছানায় চলে আসে,ঠিক সেভাবেই ফ্রিসেক্সের দেশের মেয়েরা সোদা দেওয়ার জন্য রাস্তাঘাটে ল্যাংটা হয়ে শুয়ে থাকে ,কোন ছেলে চাইলে সেখানে তার সাথে সেক্স শুরু করা যায়।
মাথায় জ্ঞান না থেকে অন্ডকোষে বা হার্টে জ্ঞান থাকলেই কেবল এরকম ভাবনা ভাবা যায়।
কোন সুস্থ এবং স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে এরকম্ ভাবা সম্ভব নয়।
➤  সমকামীতাঃ আচ্ছা কোন নাস্তিককে দেখেছেন কেউ সমকামীতা করতে ??
অথচ আমাদের বাংলাদেশে তো গড়ে প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও মাদ্রসা গুলিতে হুজুরেরা তাদের ছাত্রদের সাথে, শিক্ষকে শিক্ষকে , ছাত্ররা ছাত্ররা সমকামীতা করে থাকে ।
পাকিস্তানে,ভারতের কওমী মাদ্রাসা গুলিতেও কমতি নেই এসবের ।
আফগানিস্তান তো বাংলাদেশের পরেই পড়ে রয়েছে ।
ওখানে তো রীতিমত এসবের জন্য বা বাচ্চা ছেলেদের সাথে সমকামীতার জন্য প্রতি বছর একটা ৈতিহ্যগত অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকে ।যেখানে একটা স্টেজে একটা ছেলে বা কিশোরকে সাজিয়ে মেয়ে বানিয়ে তোলা হয়(https://bit.ly/3aOtH0G)
(https://bit.ly/38MelYF)
সেখানে সে নাচ গান করে ।
নাচ গান শেষে তাকে নিলামে তোলা হয়।
নিলামে যে সর্বোচ্চ দাম আকায় তার হাতে তুলে দেওয়া হয়।
সে বাসায় নিয়ে সারারাত চালায় তার সাথে পায়ুকামী সেক্স।
অথচ কোন নাস্তিকে এহেন কর্মকান্ডে জড়িয়ছে কোথাও??
২০১৭ তে আমেরিকায় সমকামীদের পক্ষে গনভটের আওয়োজন করা হলে সেখানে সর্বোচ্চ ভোট দেয় পাকিস্তানীরা।
তবে এতটুকু আমি স্বীকার করতে পারি সেটা হচ্ছে, যখন আমেরিকা বা ফ্রান্স কিংবা জার্মানে সমকামীতাকে বৈধতা দেওয়ার জন্য ওখানকার সিটিজেনশীপেরা বা স্থানীয়া বাসিন্দারা আন্দোলনে নেমেছিল,তখন তাদের ব্যক্তিগত মতামতকে বা দাবীকে কিছুকিছু নাস্তিকে সমর্থন দিয়েছিল।
কেননা কারো পাছা যদি কেউ কাচি দিয়ে ফেড়ে মজা পায় বা সুখ খুজে পায় তাহলে সেখানে আমাদের তো সমস্যা দেখিনা।
পরকীয়াঃ আচ্ছা কজন নাস্তিককে দেখেছেন যে পরকীয়া করে ?
বরং আমাদের দেশের বাস্তব চিত্রের দিকে তাকালে দেখা যায় যে, অধিকাংশ ধার্মিক তথা ধর্মের গন্ডিতে থাকা লোকেরাই এসবের মধ্যে ডুবে আছে ।কেননা তারা কেউই তাদের অবস্থানে সুখে নেই।কেননা সাধারনত আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ছেলে মেয়েদের নিজ পছন্দের কারো সাথে বিয়ে দেওয়া হয়না ।
প্রেম ভালোবাসাকে ব্যভিচার বলে ঘৃনার চোখে দেখা হয় ।
পারিবারিক ভাবে কখনোই একজনের পছন্দকে প্রায়োরিটি দেওয়া হয়না ।বরং কোন ছেলে মেয়ের মধ্যে এরকম কোন সম্ভাবনা দেখা দিলেই সাথে সাথে ঘটকের মাধ্যমে মেয়ে দেখে পারিবারিক ভাবে এক প্রকার জোর করেই বিয়ে করিয়ে দেওয়া হয়।
ফলে নিজের অবস্থানে কেউই সুখী হতে পারেনা।
ফলে বিয়ের পরেও মন সেখানেই পড়ে থাকে যেখানে সে আগে দিয়ে রেখেছিল।
এরথেকেই দেখা যায় অনেকেই আবার বিয়ের পরে সেই আগের জনের সাথে সম্পর্ক করে তার সাথেই জোট বাধে ।
পশুকামীতাঃ কজন নাস্তিককে দেখেছেন পশুকামীতার সাথে জড়াতে?
বরং আস্তিক ধার্মিকদের মধ্যে প্রায়ই এরকম চিত্র পরিলক্ষিত হয়।
আমাদের গ্রামে বছর কয়েক আগে আবুল খায়ের মুন্সী নামক এল লোকে গাভীর সাথে যৌনকর্ম করতে গিয়ে ধরা পড়ে।
কিছুদিন আগে পাকিস্তানের এক মুমিনে ছাগলের সাথে যৌনকর্ম করতে গিয়ে ধরা পড়ে ,
কিছুদিন আগে আফগানের এক আই এসের এক সদস্য গাধার সাথে সেক্স করতে গিয়ে ধরা পড়ে ।
বছর দুয়েক আগে পাকিস্তানি এক যুবক তার পাশের প্রতিবেশীর মুরগির সাথে সেক্স করতে গিয়ে ধরা পড়লে সেটা নিয়ে পুরো মিডিয়া তোল্পাড় শুরু হয় ( https://bit.ly/36CROMh )(https://bit.ly/2RY3DaG)
(https://bit.ly/2RweIRp)(https://bit.ly/2O5G9iF)
পাকিস্তানে ডলফিনের সাথে সেক্সের একটা ট্রাডিশনই আছে (https://bit.ly/2O7qNu7)
পাকিস্তানে গাধা , হরিন এবং ডলফিনের সাথে গ্রুপ রেপ- ( https://bit.ly/30ZrxXm)
তাছাড়া হাদীসেও অনেক হাদীস পাওয়া যায় যেটা পশুকামীতাকে সাপোর্ট করে ।
এবং এছাড়াও অনেক ইসলামিক স্কলাররের লেখাতেই পশুকামীতাকে সাপোর্ট করে ।
আজ এই লেখাতে সেগুলিই আমি তুলে ধরবোঃ

যারা নাস্তিকদের কে সবসময়ই খোচা মেরে ভেঙচি কেটে বলে থাকে যে, নাস্তিকদের সবার সাথে , সব কিছুর সাথেই যৌনতার অবাধ সুযোগ রয়েছে  , নাস্তিকরা পশুর সাথেও সেক্স করতে পারে  তারা কিভাবে  ব্যাখ্যা করবেন এই  বিষয়গুলি?

চলুন একনজরে দেখে নেওয়া যাক বিভিন্ন হাদীস গ্রন্থে কোথায় কি  বলা হয়েছেঃ

পশুর সাথে যৌনতাঃ১

>>> গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৩৩/ শাস্তির বিধান, হাদিস নাম্বার:৪৪০৫
আবদুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ (রহঃ) ………. ইবন আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ যদি কেউ কোন পশুর সাথে সঙ্গম করে, তবে তাকে হত্যা করবে এবং সে পশুকেও তার সাথে হত্যা করবে। রাবী বলেন, আমি ইবন আব্বাস (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করিঃ পশুর অপরাধ কি? তিনি বলেনঃ আমার মনে হয়, তিনি সে পশুর গোশত খাওয়া ভাল মনে করেননি, যার সাথে কেউ এরূপ কুকর্ম করে।

>>> গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৩৩/ শাস্তির বিধান, হাদিস নাম্বার:৪৪০৬
৪৪০৬. আহমদ ইবন ইউনুস (রহঃ) ……… ইবন আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেনঃ পশুর সাথে সংগমকারীর কোন শাস্তি নেই।

আলবানী একাডেমির ভার্সনে হাদিস দুইটির নাম্বার যথাক্রমে ৪৪৬৪ এবং ৪৪৬৫।

উল্লেখ্য যে, পশুর সাথে যৌনতায় বাধা নেই কথাটা বললেই  অর্থাৎ (
সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৩৩/ শাস্তির বিধান, হাদিস নাম্বার:৪৪০৬) এই হাদীসটা দেখাতেই   মুমিনেরা উপরের হাদীসটি অর্থাৎ (সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৩৩/ শাস্তির বিধান, হাদিস নাম্বার:৪৪০৫) হাদীসটি টেনে এনে বলে থাকেন যে, নাস্তিকেরা মিথ্যা দাবী করছে।
রাসুল বলেছেন যে , কেউ যদি কো পশুর সাথে সঙ্গম করে তাহলে তাকে রাসুল হত্যার আদেশ দিয়েছেন। অথচ উপরের এবং নিচের পাশাপাশি দুটি হাদীসই কিন্তু একই ব্যক্তির মুখ নিঃসৃত বা একই ব্যক্ত্যির রেফারেন্সের মাধ্যমেই এসেছে । তাহলে আপনি কোনটাকে নিবেন আর কোনটাকে ছেড়ে দিবেন ভেবে দেখুন। তার কথার মূল্য কতটুকু??

পশুর সাথে যৌনতাঃ২
একজন মহিলা যদি (তার যোনিতে) একটি জন্তুর লিঙ্গ প্রবেশ করায়, এবং যদি সে একটি পৃথক লিঙ্গ ঢুকিয়ে দেয় (সেখানে দুটি মতামত রয়েছে; সবচেয়ে সঠিক যে) নারীটির যৌনাঙ্গ ধোয়া উচিত।
➤➤Sahih Muslim - Book of Menstruation - hadith #525 - Commentary

মন্তব্যঃ মুমিনার যে কোন পশুর লিংগ বা আলাদা পুরুষ যৌনাঙ্গ তার নারী যৌনাঙ্গে প্রবেশ করাতে পারবে।

কিছু সুন্নী ইসলামি পন্ডিতের মতে,পশুর সাথে যৌনতা রোজা বা হজ্জকে বাতিল করে না।
ولو وطئ بهيمة لا يفسد حجه
"If he had sexual intercourse with an animal, that will not make his hajj void"

পশুর সাথে যৌনতাঃ৩
➤"যদি কেউ একটি পশুর সঙ্গে যৌন কাজ করে, তবে তার হজ অকার্যকর করা হবে না"
Abu Bakar al-Kashani (d. 587 H), Badaye al-Sanae, Vol. 2, p. 216


পশু এবং মৃতের সাথে  যৌনতাঃ৪
➤পশু,মৃতদেহ এবং হস্তমৈথুন বাতিল করে না রোজা রাখা বা দ্রুত বীর্যপতনকে।
"Sex with animals, dead people and
masturbation, does not invalidate one's fast provided ejaculation does not occur"
Allamah Hassan bin Mansoor Qadhi Khan, Fatawa Qadhi Khan, Page 820

لقد كانت نكاح الحيوانات قبل البعثه منتشره وتروى كثير من الروايات انها حلال لكنها مكروه والاحوط وجوبا ترك هذه العاده التي تسبب الأذى النفسي ويجب عليك الاعتراف لصاحب الاغنام ودفع قيمتها لمالكها
(ইসলামের আগে প্রাণীদের সাথে যৌন বিস্তৃতি ছড়িয়ে পড়ে এবং অনেক বর্ণনায় বর্ণিত হয় যে এটি হালাল কিন্তু মকরুহ বলা হয়। এক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত যে এই অনুশীলনটি স্বাস্থ্যের ক্ষতির কারণ হতে পারে। এবং আপনকে সেই পশুর মালিকের কাছে স্বীকার করতে হবে এবং সেই মালিককে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
Sex with animal Fatwa
আল-উজমা সৈয়দ আলী আল-সিস্তানী





5 comments:

  1. ভাইরে এইসব কপি কইরা জনপ্রিয় হওয়া যায়, কিন্তু ইফেক্টিভ সিরিয়াস ধর্মবিরোধি হওয়া যায়না, ইসলামে হদ বা সুনির্ধারিত শাস্তি প্রমাণে তার জন্য আল্লাহ বা রাসূলের টেক্সট লাগে, স্কলাররা যদি কোন অপরাধে তা না পায় তখন বলে এই বিষয়ে হদ নাই বা হদের (সরাসরি) বর্ননা নাই এবং এতে রোযা ভাংবে কি ভাংবেনা এইরম প্রাসঙ্গিক আলাপো নাই। এইখানে বিস্তারিত আলাপে যাওয়ার কোন দরকার আছে বইলা মনে হইতেছেনা কিন্তু এইরকম সামান্য মূলনীতিগুলা না বুইঝা ইসলাম সমালোচনা করলে তার মান থাকেনা।

    ReplyDelete
  2. ছোটবেলা দেখেছিলাম বাংলাদেশে একজন ব্লগারকে কুপিয়ে মারা হয়েছিল । সে নাকি ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলেছিল । কিন্তু কি বলেছিল যে তাকে প্রাণ দিতে হয়েছিল বুঝিনি । আজকে বুঝলাম যে, তোরা হিন্দুও না, ইহুদিও না । তোরা কোন জাত ধর্মের ভেতরও পরিস না । এইসব কারণেই তোদের কুত্তার মত কুপিয়ে মারে । আমার ক্ষমতা থাকলে তোকে সরকারিভাবে ফাঁসীতে ঝুলিয়ে দিতাম যে কিনা রেফারেন্স ছাড়াই কুকুরের মত ঘেউ ঘেউ করে মনগড়া তথ্য দিয়ে একটা ব্লগ লেখে । তোর যদি হেডাম থাকত তাহলে এইসব ফ্রি বস্তাপচা ব্লগে লুকিয়ে লুকিয়ে লিখতি না । সত্য লেখার জন্য সাহস থাকা লাগে । তোরা মিথ্যা প্রচার করিস তাই লুকিয়ে প্রচার করিস যেন পাবলিক ধরে পাছায় গরম রড ভরে না দেয় । শালা তুই একটা বেজন্মা । দোয়া করি আল্লাহ তোকে হেদায়েত দান করুন নয়ত তোর সারা শরীরে পচন ধরে তুই একটা কুকুরের মত রাস্তায় পরে মরিস শালা বেজন্মা কুকুর ।

    ReplyDelete
  3. তুই শালা পাগল ।

    ReplyDelete
  4. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete

Powered by Blogger.